ঢাকা কেরানীগঞ্জ উপজেলা হযরতপুর ইউনিয়ন আলীপুর গ্রামের বাসিন্দা মােঃ মতিউর রহমান পান্না ১নং ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি দীর্ঘদিন যাবৎ সম্পত্তি সংক্রান্ত পারিবারীক ক্রন্দলে ছােট ভাইর ষড়যন্ত্রে কাশিমপুর জেলে বন্দি জীবন যাপন করছেন। প্রতিনিধি এলকায় অনুসন্ধানে জানতে পারে-তাহার ছােট ভাই তােফাজ্জল হােসেন বাল্য জীবন থেকে অত্যন্ত উশৃঙ্খল ও পথভ্রোস্ট প্রকৃতীর বিধায় ক্ষমতাশীল আওয়ামী যুবলীগের সন্ত্রাসী নেতা হিসাবে হযরতপুর ইউনিয়নে দ্রুত পরিচিত লাভ করে। এমনকি তিনি দলীয় প্রভাবে দীর্ঘদিন থেকে এলাকায় ভুমি দস্যুতা ,চাদাঁবাজি,টেন্ডারবাজি,দাঙ্গা/মারামারী ইত্যাদি গুরুতর অপরাধে জড়িয়ে এলাকাবাসিকে ভীত গ্রস্থ ও জিম্মি করেছে। প্রতিনিধি আত্নিয়স্বজন ও প্রতিবেশীর সাথে যােগাযােগে আরাে নিশ্চিত হয় যে তােফাজ্জল হােসেন পিতার মৃত্যুরপর গ্রামীন শালীসিতে পৈতৃক সম্পত্তির ভাগবাটোয়াতে সঠিক পাওনা বুঝে নিয়েও অনৈতীকভাবে অতিরিক্ত সম্পদ জোর দাবী জানিয়ে বড় ভাই মতিউর রহমানের উপর মিথ্যা অভিযােগ/চাপ সৃষ্টি করে আসছিল। যাহার কারনে উভয়ের মধ্যে ভয়াবহ শক্রতা বৃদ্ধিপায় এবং একপর্যায় তােফাজ্জল নিজ ভাতীজা কিশাের তানভিরুল ইসলাম আকাশকে পরিকল্পীত হত্যার চেষ্টা চালিয়ে গুরুতর পঙ্গুত্ব করে কিন্তু ভিকটিম আকাশ দীর্ঘ চিকিৎসার পর কিছুটা সুস্থ্য হয়ে পুনরায় জীবন রক্ষার্থে বর্তমানে প্রবাশে আত্নগােপনে আছে। এ বিষয় আকাশের মা ও আত্নিয়দের জিজ্ঞাসা বাদে জানায় যে-তােফাজ্জল পিতার মৃত্যুরপর আয়রােজগার করার বিভিন্ন মিথ্যা অজুহাত দেখিয়ে বড় ভাই থেকে টাকা আদায় করে আসছিল। এমনকি একপর্যায় পূর্বপুরুষের সম্পত্তি ন্যায্য ভাগ-বন্টন গ্রহনের পরেও তিনি দূষ্কৃতিকারী ক্ষমতাশীন রাজনৈতীক নেতাদের ষড়যন্ত্রে বিপথ গামীহয়ে বড় ভাইয়ের সম্পত্তি জোরদখলের পায়তারা নিয়ােজীত হয়ে ভাবী ও ভাতিজাকে পুনরায় হত্যার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়ে বিভিন্ন মাধ্যমে হুমকি/হামলা নির্যাতন চালিয়ে আসছে। প্রতিনিধি এই ঘটনার বিষয় কেরানীগঞ্জ থানায় কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসা বাদে কোন সঠিক উত্তর বা তথ্য উদঘাটন করতে পারেন নাই কিন্তু থানার ওসি বক্তব্যে ধারনা করা যায় যে, মতিউর রহমান পান্না বিএনপি রাজনীতির সাথে জড়িত বিধায় সকল অভিযােগের বাস্তবতা তাহাদের প্রকুিলে ধাবীত হচ্ছে। তবে ভিকটিম পরিবার উপযুক্ত স্বাক্ষী প্রমান নিয়ে থানায় অভিযােগ করলে আইন সংস্থা উপযুক্ত আইনি ব্যবস্থা গ্রহন করবেন বলে আশ্বস্থ করেছে।
Leave a Reply