গত ৯ ডিসেম্বার সন্ধার মিরপুর ১ নাম্বার মাজার রোড থেকে নাইমা নামের এক ১৪ বছরের কিশোরী কে বিয়ের প্রলোবন দেখিয়ে আলামিন তাকে ধর্ষন করে। প্রথমে তার বোন মুক্তার সহযোগীতায় তাকে তার ভাড়াকৃত বাড়িতে নিয়ে যায়। কাউন্দিয়া নিশাত কটেজের মধ্যে একটি বাড়িতে নিয়ে যায়। এরপর সন্ধ্যা অনুমান ৬ টার আলামিন সহ আরো ৩-৪ জন ঘরে প্রবেশ করে এবং একজন ঘরের দরজা বন্ধ করে দেয়। পরে তার বোন মুক্তাও বের হয়ে যায়।
প্রথমে আল-আমিন ও তার আরো ৩ বন্ধু মিলে পালাক্রমে জোড় পূর্বক ধর্ষণ করেন। রাত আনুমানিক ১১ টার দিকে তাকে বাসা থেকে বের করে দেয়। ধর্ষনের পর নাইমা কে বিভিন্ন ভয় ভীতি দেখিয়ে কারো কাছে না বলার জন্য হুমকি দেয়। এবং আরো বলেন বর্তমান শান্ত চেয়ারম্যানের ডান হাত-বাম হাত বলে নিজেকে পরিচয় দেন। তারা সবাই শান্ত চেয়ারম্যানের লোক , বিচার দিলে কিছুই হবে না। এলাকার সবাই তাদের শান্ত চেয়ারম্যানের লোক হিসেবেই চিনে তাই এলাকাবাসী কী তাদের ভয়ে কথা বলে না।
এ ঘটনায় বুধবার রাতে সাভার মডেল থানায় ভুক্তভোগী কিশোরীর মা বাদি হয়ে মামলা দায়ের করেছেন। শনিবার দুপুরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে গণধর্ষণের অভিযোগে আল আমিন ও মুক্তা বেগম নামে দুইজনকে গ্রেফতার করেছে। তবে প্রধান আসামি কাউন্দিয়া ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলতাফকে গ্রেফতার পারেনি পুলিশ।
ভুক্তভোগী নাইমা বলেন, শান্ত চেয়ারম্যান আমাকে টাকার মাধ্যমে সমাধান করার চেষ্টা করেছিল্ কিন্তু তাতে আমি রাজি হয় নি। এই বিষয়ে কথা বলতে চাইলে সাভার সার্কেলের কার্যালইয়ের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জনাব শাহিদুল ইসলাম বলেন্ অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা দুই জন কে আটক করা হয়েছে। আরো একজন কে আটক করতে আমরা আমাদের অভিযান অব্যহত আছে। খুব দ্রুতই তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।
ভুক্ত ভুগির মা বলেন, আমি ধর্ষণ কারীদের উপযুক্ত বিচার চায়
Leave a Reply