আমাদের প্রতিনিধির প্রেরীত সংবাদঃ-
ঢাকা কেরানীগঞ্জ মডেল থানা নিয়ন্ত্রনাধীন কলাতিয়া ইউনিয়ন ঢালীকন্দি গ্রামের বাসিন্দা ও ছাত্রলীগ নেতা মােঃআরিফ(২৮),পিং-কামাল উদ্দিন,অবসর প্রাপ্ত সামরীক বাহিনী কর্মকর্তার পূত্রকে গত ৩/০১/১৯ইং সন্ধায় প্রতিপক্ষ বিএনপি ও জামায়েত শিবির সন্ত্রাসীরা নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যার অভিযােগ জানাযায়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এস.আই. শ্রী পিজুষ শীল এজাহার ভুক্ত কলাতিয়া ইউনিয়নের বিএনপি যুবদল সহ-সভাপতি রশিদ বেপাড়ী ও জামায়েত নেতা হাবিব উল্লাহসহ মােট ৯জন আসামীকে ফৌঃ দন্ডবিধি ১০৯/১২০(খ)/১৪৭/১৪৯/৩২৪/৩০২/ ৩৪ ধারায় অভিযুক্ত মানিয়া গত ২৩/০২/২০ইং বিজ্ঞ মূখ্য জুডিশিয়াল আদালত ঢাকাতে অভিযােগ পত্রটি দাখিল করেন। অভিযােগ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য-ভিকটিম মৃত মােঃ আরিফ উক্ত সন্ধায় কলাতিয়া বাজার থেকে একাবাড়ী ফেরার পথে আসামিরা পূর্ব শত্রুতার জেরধরে পরিকল্পীত সরকারী স্কুল সংলগ্ন রাস্তায় ধারালাে হাতিয়ার দ্বারা নির্মম ভাবে কোপাতে থাকলে তাহার চিৎকারে পার্শ্ববর্তি লােকজন ছুটে আশার সময় মুখােশ ধারী হত্যাকারিরা দ্রুত পালিয়ে যায়। কিন্তু প্রত্যক্ষদর্শীরা রশিদ বেপাড়ী ও হাবিব উল্লাহসহ ৭/৮জনকে চিনতে পারেন এবং তাহারা ভিকটিমকে দ্রুত থানা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসার জন্য হাজির করলে কর্তব্যরত ডাক্তার মৃত ঘােষনা করেন। অতপর ভিকটিমের পিতা বীর মুক্তিযােদ্ধা কামাল উদ্দিন বাদী হয়ে সেই রাতে কেরানীগঞ্জ থানায় ১। রশিদ বেপাড়ী(৩৮),পিং-কালাম বেপাড়ীকে মূখ্য আসামী চিহ্নিত করে একই ইউনিয়নের মােট ৯জন, ২। হাবিব উল্লাহ (৩৭) ,পিং-সারজন মৃধা,৩।রমিজ উদ্দিন (৫২),পিং-মৃত আব্দুর রশিদ,৪।রাব্বি আহমেদ রিয়াজ (২৬),পিং-রমিজ উদ্দিন,৫। হাসান হাওলাদার, (৩০),পিং-রােকন হাওলাদার,৬ ।মনির হােসেন(২৪),পিং-আজাদ হােসেন,৭।পারভেজ খান (২৮), পিং-নাজমুল খান,৮।আজগর খন্দকার(৩৭) ,পিং-কামাল খন্দকার, ৯। শামিম মিয়া(৩২),পিং-মৃত রহিম উদ্দিনগনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন।বাদীর এজাহার মােতাবেক তদন্ত কর্মকর্তা অভিযােগে বর্ননা করেন যে-মূখ্য আসামী রশিদ বেপাড়ী ও হাবিব উল্লাহর সাথে ভিকটিম মােঃ আরিফের দীর্ঘদিন রাজনৈতীক ও দলীয় প্রভাব বিস্তার কেন্দ্রীক বিভিন্ন বিষয় শত্রুতা চলমান ছিল বিধায় প্রতিশােধ পড়ায়ন হয়ে উক্ত সন্ধায় তাহাকে রাস্তায় একা পেয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে। এই মামলায় ৫জন অভিযুক্ত আসামী ২।হাবিব উল্লাহ,৪।রাব্বি আহমেদ রিয়াজ,৬।মনির হােসেন,৭। পারভেজ খান ,৯। শামিম মিয়াগন দীর্ঘদিন যাবৎ আত্নগােপনে আছে কিন্তু সংবাদ প্রতিনিধি এই হত্যার বিষয় আসামীদের পরিবার ও এলাকাবাসিকে জিজ্ঞাসাবাদে জানতে পারেন যে-প্রকৃত হত্যার অপরাধীরা ছাত্রলীগের সদস্য ও দলীয় ক্রন্দলে বসুভত হয়ে মােঃ আরিফকে হত্যারপর তাহারা রাজনৈতীক প্রতিহিংসা ও সরকারী ষড়যন্ত্রে উল্লেখিত ৯জন নিরিকে হত্যাকান্ডে জড়িত করা হয়েছে। বর্তমানে মামলাটি মূখ্য জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট ঢাকাতে চলমান আছে এবং পলাতকদের গ্রেফতারী তৎপড়তা চলমান।
Leave a Reply