আমাদের সংবাদ প্রতিনিধি-
চট্টগ্রাম সদর কতোয়ালী থেকে অবগত করেন যে-গত বৃহঃপতিবার ২৮শে নভেম্বর ২০২৪ইং চট্টগ্রাম সদর নিউমার্কেট বিপনী বিতান এলাকায় যৌথবাহিনী গ্রেফতারকৃত ইসকন নেতা প্রভু চিনমোয় ক্রান্তি দাসের উশৃঙ্খল অনুসারিরা আইনজীবি হত্যায় জড়িতদের গ্রেফতার করতে সকাল থেকে কঠোর অভিযান অব্যহত রাখে। ফলে সারাদিন সেখানে প্রভূ চিনমোয়ের সমর্থকদের সাথে যৌথ বাহিনীর বিক্ষিপ্ত ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপসহ ভয়াবহ সংঘর্ষ চলমান ছিল এবং বিভিন্ন মিডিয়া সংবাদ সেখানে এই অনাকাঙ্খিত সংর্ঘষ দাঙ্গা-ফসাদের ঘটনা প্রবাহ জানার জন্য আইন সংস্থা ও জনগনকে জিজ্ঞাসাবাদ চালায়। কিন্তু যৌথবাহিনীর একটি ইউনিট কিছু সন্ত্রাসগামী অপরাধিকে ধরতে এলাকায় সংখ্যা লঘুদের বাড়ীতে বলপূর্বক অনাধিকার প্রবেশ ও বর্বচীত আচরন চালালে ঘটনাটি কিছু মিডিয়া সংবাদিক ও মানবাধীকার সদস্যদের নজর আকৃষ্ট হয়। ফলে এই বিষয় তাহারা নির্যাতীত লোকজনের অভিযোগ শ্রবন পটে যৌথবাহিনী তাৎক্ষনিক কঠোর বাধা ও হামলা চালিয়ে তাদের কেম্যারা মোবাইল ইত্যাদি ছিনিয়ে নিয়ে সংবাদিক ও মানবাধীর ৫/৬জনকে আটক করেন। এই বিষয় কতোয়ালী থানায় যোগাযোগে জানতে পারেন-আটককৃত ব্যক্তিদের সন্দেহতীত প্রভু চিনমোয়ে ক্রান্তি দাসের অনুসারী ও অপরাধী হিসাবে আটককরে যৌথবাহিনীর দপ্তরে জিজ্ঞাসাবাদ অনুসন্ধান চলমান আছে। প্রতিনিধি পরবর্তিতে কতোয়ালী থানায় যোগাযোগে জানতে পারেন-যৌথ বাহিনী মিডিয়া সংবাদিক মোঃমাহমুদুর রহমান ও মানবাধীকার কর্মি শ্রী তুষার ভৌমিক ও এনামুল হাকিমের বিষয় গভীর অনুসন্ধানে নিশ্চিত হন যে-তাহারা স্বৈরাচার শেখ হাসিনার দোসর হিসাবে বিভিন্নভাবে সংখ্যা লঘুদের মধ্যে সরকার বিদ্দ্যেশী ভীতিকর আতঙ্ক ও মিথ্যা তথ্য প্রচারনার মাধ্যমে সাম্প্রদায়িক জটিল পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে। বিধায় যৌথবাহিনী বাদী হয়ে তথ্য ও প্রযুক্তি আইনে তাহাদের ৩জনকে আসামী করে কতোয়ালী থানায় মামলা রজু করেছেন। বর্তমানে মিডিয়া সংবাদিক মোঃ মাহমুদুর রহমান ও মানবাধীকার কর্মি শ্রী তুষার ভৌমিক ঘটনার দিন থেকে পলাতক আছে এবং আইন সংস্থা তাদের দ্রুত গ্রেফতার ও আইনি কর্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন।
Leave a Reply