1. asaduzzamann046@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@shomoyeralo24.com : Shomoyer Alo : Shomoyer Alo
শিরোনাম :
চাহিদামতো ঘুষের টাকা নিয়েও কাজ করে না ভূমি অফিস সহায়ক শাহানুর ছাগলনাইয়া মৌরী নদীরপারে অপহৃত জসিম উদ্দিন চৌধুরীর লাশ উদ্ধার ইটনায় সেনাবাহিনীর হাতে দেশীয় অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার, সংঘর্ষে আহত ১ শেখ হাসিনা কি এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী? আইন কী বলে জুডিশিয়াল ক্যু’র মাধ্যমে ড. ইউনূস এর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অবৈধ ঘোষণা করা যেত কী: আইন ও বাস্তবতার বয়ান প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরে মাস্টাররুলে কর্মরত কর্মচারীদের স্থায়িত্বকরণে মানববন্ধন মৌলভীবাজার রাজনগর উপজেলায় বিএনপি নেতার বাড়ীতে যৌথবাহিনী হামলা ও মামলা বর্তমান রাষ্ট্রপতি পদত্যাগ করতে চাইলে কার নিকট পদত্যাগ করবেন, আইন কী বলে মুন্সিগঞ্জ টুংগিবাড়ী উপজেলায় বিএনপি নেতা দোলন ও কুমারী মুসরাত গুমের চাঞ্চল্যকর ঘটনা ফেনী সদর উপজেলা মধুপুর গ্রামে সংখ্যালঘু হিন্দু পরিবারে হামলা ও ডাকাতি

ছাত্র জীবনের যে ভুলগুলো আইনে পড়ুয়াদের কর্মজীবনে পিছিয়ে দেয়

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২ মার্চ, ২০২৪
  • ১৫৮১ বার

(দ্বিতীয় কিস্তি)

১৩ জুন, ২০০৮ আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের এলএলবি (সম্মান) শ্রেণির ক্লাস শুরু হওয়ার ২ মাস ৫ দিন পর মুক্তি পায় দেশ কাঁপানো ইতিহাসের ৫ম ব্যবসা সফল বাংলা ছায়াছবি বদিউল আলম খোকন পরিচালিত, শাকিব খান ও সাহারা অভিনীত “প্রিয়া আমার প্রিয়া” চলচ্চিত্রটি। পত্রিকার বিনোদন পাতা জুড়ে শুধু শাকিব-সাহারার জয়জয়কার। শাকিব খান আগে থেকেই ঢালিউডের সুপারস্টার হলেও ২০০৩ সালে অভিনয় শুরু করা সাহারা তুমুল জনপ্রিয়তা পায় ২০০৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত “প্রিয়া আমার প্রিয়া” চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। ২০২৩ সালে হিমেল আশরাফ পরিচালিত এবং শাকিব খান ও ইধিকা পাল অভিনীত “প্রিয়তমা” চলচ্চিত্রটি মুক্তি পাওয়ার আগে দেশের ইতিহাসে টানা ৩৪ বছর ১ নম্বর ব্যবসা সফল চলচ্চিত্র ছিল “বেদের মেয়ে জোসনা।”প্রিয়া আমার প্রিয়া” ছিল ৪ নম্বর ব্যবসা সফল বাংলা চলচ্চিত্র।

বর্তমানে ব্যবসা সফল হিসেবে “বেদের মেয়ে জোসনা” চলচ্চিত্রটির অবস্থান দুইয়ে আর “প্রিয়া আমার প্রিয়া”র অবস্থান পাঁচে। সে যাই হোক, মূল কথায় ফিরে আসি। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া নবীন শিক্ষার্থীদের মধ্যে যেসব পাগলামো থাকে, তার সবই আমাদের মাঝে বিদ্যমান ছিল। কুয়োর ব্যাঙ সমুদ্রে পড়লে যে অবস্থা হয় তা তো আছেই, তার ওপরে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব রীতিনীতিতে নবীন শিক্ষার্থীদের অনভিজ্ঞতাতো থাকেই। যাদের পূর্ব অভিজ্ঞতা আছে তাদের তেমন সমস্যা হয় না, ওরা মানিয়ে নিতে পারে কিন্তু যাদের বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই অথবা পরিবারের প্রথম প্রজন্ম হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে তারা প্রথমদিকে মানিয়ে নিতে পারে না, সব মিলিয়ে তাদের নিজেকে একটা ভিনগ্রহের (উন্নত শ্রেণির) মানুষ মনে হয়, অনেকেরতো মাটিতেই পা পড়তে চায় না, একটা ডোন্ট কেয়ার ভাব চলে আসে। তারপর যখন আস্তে আস্তে সব কিছু বুঝতে পারে, সেইসব পাগলামো দিনের কথা স্মরণ করে নিরবে নিভৃতে অনেকেই হাসে।

“প্রিয়া আমার প্রিয়া” চলচ্চিত্রটির গানগুলো ছিল তুমুল জনপ্রিয়। মানুষের মুখে মুখে বাজতো। এস আই টুটুলের “নিঃশ্বাস আমার তুমি জানে এই দুনিয়া”, সৈয়দ আব্দুল হাদী ও সাবিনা ইয়াসমিনের “চুপি চুপি কথা বলো না, কথা বলো না “, সাবিনা ইয়াসমিনের “আমি যে তোমারি প্রেমেতে পড়েছি”, এন্ড্রু কিশোর ও সাবিনা ইয়াসমিনের “তোমায় ছাড়া বেঁচে থাকা, বেঁচে থাকা নয়” এবং আসিফ আকবরের “ফার্স্ট ইয়ার ড্যাম কেয়ার” গানগুলো সত্যিই দর্শকের হৃদয়ে ঝড় তুলেছিল। ওই সময়ের সব বিখ্যাত গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পীদের সম্মিলিত প্রয়াস ছিল গানগুলো। এর মধ্যে আসিফ আকবরের “ফার্স্ট ইয়ার ড্যাম কেয়ার” গানটি কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ফার্স্ট ইয়ারের ছাত্র-ছাত্রীদের মনে আগুনে ঘি ঢেলে দেয়। একটি বাংলা প্রবাদ আছে যে “এমনিতেই নাচুনি বুড়ি, তার উপর ঢোলের বাড়ি।” আমাদের জন্য ওই সময়টা সেরকমই হয়েছিল।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে তখন ফেসবুক, ইউটিউবের সৃষ্টি হলেও এখনকার মতো এতটা জনপ্রিয়তা তখনও পায়নি। স্মার্টফোন তখন সকলের হাতে সহজলভ্য ছিল না, ইন্টারনেট ছিল 2জি গতির। বলতে গেলে আমাদের সত্যিকারের বিনোদন ছিল, সপ্তাহ বা মাসে হলে যেয়ে একটি সিনেমা দেখা। কারও ডেক্সটপ, ল্যাপটপ বা ভালো মোবাইল থাকলে কম্পিউটারের দোকান থেকে গান, নাটক, সিনেমা ও বিভিন্ন সিরিজ নিয়ে দেখা। এখনকার মতো মানুষ বাংলা সিনেমা ও সিনেমা হল বিমুখ ছিল না। সমাজে বাংলা সিনেমার প্রভাব ছিল সীমাহীন। উদাহরণস্বরূপ বলতে পারি, ১৯৯৩ সালে সালমান শাহ ও মৌসুমীর প্রথম অভিনীত বাংলা চলচ্চিত্র “কেয়ামত থেকে কেয়ামত” মুক্তি পেলে তখনকার ইয়াং জেনারেশনের মধ্যে সালমান শাহ’র ফ্যাশন অনুকরণ ও মেয়েদের মধ্যে মৌসুমির মত ড্রেস বানানোর হিড়িক পড়ে যায়। অনেকে এই সিনেমা থেকে উদ্বুদ্ধ হয়ে পালিয়ে বিয়ে করে। এই ছবি মুক্তি পাওয়ার আগে বাংলার গ্রাম্য সমাজে মেয়েদের ঘর পালিয়ে বিয়ে করার ইতিহাস খুব বেশি একটা ছিল না।

এবার আসি অন্য একটা প্রসঙ্গে, ২০০৬ সালে আমার এইচএসসি। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা না থাকার অভাবে, রেজাল্ট পরবর্তী ব্যাচে কোচিং করে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে অপেক্ষমান তালিকায় থেকেও শেষ পর্যন্ত সে বছর আমার বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হওয়া হল না। পরবর্তী বছর একই কোচিংয়ে প্রথম ব্যাচে ভর্তি হলাম। আগের বছরের ফেল করা এবং বর্তমান বছরের প্রথম ব্যাচের ছাত্র হওয়ায় অভিজ্ঞতার কারণে মোটামুটি কোচিং এর সেরা ছাত্রদের তালিকায় ছিলাম। যার কারণে কোচিং এর পরিচালক সহ সকল শিক্ষকরা আমাকে নামে চিনতেন। কোচিং এর শিক্ষকদের অধিকাংশই ছিলেন বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের নামকরা ছাত্র। প্রায় শিক্ষকই ক্লাসের ফাঁকে মাঝে মাঝে বলতেন, এখন একটু কষ্ট করে পড়ো বিশ্ববিদ্যালয় চান্স পেয়ে গেলে এত পড়তে হবে না। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে এত পড়াশোনা করা লাগে না।

আমার দৃঢ় বিশ্বাস, এই ঘটনা যে শুধু আমার সাথেই ঘটেছে বিষয়টি এমন নয়, আপনারা যাঁরা এই লেখা পড়ছেন তাঁরাও অনেকে এমনই শুনেছেন যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের বেশি পড়াশোনা করা লাগে না। এখনকার ভাষায়, বিশ্ববিদ্যালয় মানে হল শুধু চিল আর চিল। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পূর্ব এসব কথাবার্তা আমাদের মনের মধ্যে একটা ছাঁচ তৈরি করে যে, আসলে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হলে তেমন একটা পড়াশোনা করতে হয় না। সে কারণে যাঁরা পরিবারের প্রথম প্রজন্ম হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ছে, পূর্ব অভিজ্ঞতা, বাস্তব দিকনির্দেশনা ও ক্যারিয়ার সম্পর্কে দূরদর্শী চিন্তাভাবনাহীন অধিকাংশ ছাত্রই বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের প্রথম বর্ষকে “ফার্স্ট ইয়ার ড্যাম কেয়ার” হিসেবে গ্রহণ করে।

আমি আমার এই লেখার প্রথম কিস্তিতে উল্লেখ করেছিলাম, যাঁরা সুদূরপ্রসারী চিন্তা-ভাবনা করে, ক্যারিয়ারের পরিকল্পনা নিয়ে, ভর্তি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করে নিজেদের পছন্দমত বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনে ভর্তি হয়, সাধারণত তাঁদের কোনো সমস্যা হয় না। কিন্তু এর বাইরে যেসব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেকগুলো বিষয়ের মধ্য থেকে পছন্দের সাবজেক্ট না থাকার কারণে, অনিচ্ছাকৃতভাবে আইনে পড়তে হয় বা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যেখানে নিজে না বুঝে অন্যের প্ররোচনায় আইনে ভর্তি হয়, সেও কিন্তু জীবনে কারও না কারও কাছে এই বক্তব্যই শুনেছে যে বিশ্ববিদ্যালয়ে বেশি পড়াশোনা করতে হয় না।

একেতো তারা সাধারণত ওই বছরের প্রথম সারির ছাত্র নন তার ওপরে সমাজের প্রচলিত পড়ালেখা না করার বিশ্বাস। ফলে নতুন পরিবেশে অধিকাংশ আইনের শিক্ষার্থীরাই প্রথম বর্ষের সেমিস্টারগুলোর পরীক্ষায় খুব বেশি একটা ভালো ফলাফল করতে পারেনা। অথচ যাঁরা বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শেষ করেছে তাঁরা প্রত্যেকেই জানে যে, প্রথম ও দ্বিতীয় সেমিস্টারে রেজাল্ট খারাপ হলে, পরবর্তী পুরো সময় জুড়ে তাঁকে তার মাশুল গুনতে হয়। তাই আমার মতে আইনে পড়ুয়াদের দ্বিতীয় ভুল: “ফাস্ট ইয়ার ড্যাম কেয়ার” নীতি বিশ্বাস করা।

তাহলে একজন প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীর আসলে কী করা উচিত? সহজ উত্তর। ছাত্রনং অধ্যয়নং তপঃ। একজন ছাত্রের শুরু থেকেই জ্ঞান অর্জনের জন্য সাধনা করা উচিত, নিয়মিত জ্ঞানের চর্চা করা উচিত । প্রশ্ন হচ্ছে, কেন একজন ছাত্রকে নিয়মিত সাধনা বা চর্চা করতে হবে? উত্তরটি দিচ্ছি পৃথিবী বিখ্যাত মিডফিল্ডার ডেবিড বেকহামের মুখ থেকে। ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে ব্রিটিশ ম্যাগাজিন স্কয়ারে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন “আমি বিশ্বাস করি, চর্চাতেই আত্মবিশ্বাস বাড়ে। আমি নিয়মিত ফুটবল প্র্যাকটিস করি। আমার প্র্যাকটিস দেখে আমার সন্তানেরা অবাক হয়। তাদের বলি, যেহেতু আমি পেশাদার ফুটবলার, তাই বেশি প্র্যাকটিস করি।”

একজন শিক্ষার্থী বলতে পারে, ডেভিড বেকহামতো একজন পেশাদার ফুটবলার তাই সে নিয়মিত প্র্যাকটিস করে, আমি তো একজন ছাত্র আমি কেন নিয়মিত পড়াশোনা করব? এখানেও সহজ উত্তর, আপনি ছাত্র হিসেবে একটি ভিসার আবেদন করুন, যেকোনো একটি লাইসেন্সের জন্য আবেদন করুন, আপনাকে পেশা উল্লেখ করতে হবে। লিখতে হবে আপনি ছাত্র, ফটোকপি দিতে হবে আপনার প্রতিষ্ঠানের আইডি কার্ডের। আপনি আপনার ছাত্রত্বের পেশাকে অস্বীকার করতে পারেন না।

শিক্ষা নিন আপনার চারপাশ থেকে, আপনাকে যে শিক্ষক পড়ান বোঝার চেষ্টা করুন তিনি দিনে কত ঘণ্টা পরিশ্রম করেন। চোখ রাখুন আপনার পিতা বা পরিবারের বড় ভাইয়ের দিকে, যিনি সাধারণত আপনার পড়াশোনার খরচ বহন করেন। ভালো করে মনোযোগ দিয়ে দেখুন তিনি দিনে কত ঘণ্টা পরিশ্রম করেন। নতুন পরিবেশে নতুন বিশ্ববিদ্যালয় থাকার কারণে, এগুলো জানা ও দেখা আপনার জন্য কঠিন হয়ে পড়তে পারে। আপনি এক কাজ করুন, আপনি সন্ধ্যায় বন্ধুদের নিয়ে যে চায়ের দোকানে মেহফিল জমান সেই দোকানের চা ওয়ালার সাথে কথা বলে দেখুন, তিনি দিনে কত ঘণ্টা পরিশ্রম করেন। সকালে কখন দোকানে আসেন এবং রাতে কখন বন্ধ করেন। বুঝতে পারবেন তারা দিনে কত ঘণ্টা পরিশ্রম করে তাদের জীবন ধারণ করে। এই পরিশ্রম আপনার পরিবারের পিতা, ভাই এমনকি আপনার শিক্ষকরাও করে থাকেন। আপনি আসলে চায়ের দোকানের আড্ডায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থেকে বিড়ি ফুঁকে ধোঁয়া উড়িয়ে দিচ্ছেন না। আপনি আসলে আপনার নিকট থেকে স্বপ্নের সফলতাকে অনেক দূরে সরিয়ে দিচ্ছেন। আসিফ আকবরের “ফার্স্ট ইয়ার ড্যাম কেয়ার, সেকেন্ড ইয়ার রিডিং ইয়ার” একটা সিনেমার গান। বিশ্বাস করুন বাস্তবে এটা সত্য নয়।

যাঁরা বলেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হতে পারলে পড়শোনা বেশি করতে হয় না, তাঁদের সেই কথাটি সেই সময়ের জন্য সত্য মনে করুন। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার সময় আপনি যেমন দিন-রাত এককরে পড়েছেন, মনে করুন বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ততটা পড়তে হবে না। তবে আপনাকে নিয়মিত পড়াশোনা করতেই হবে। আমরা যেমন নিয়মিত খাই, ঘুমাই, ফোনে কথা বলি ও বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেই। ছাত্র হিসেবে লেখাপড়াটাকেও আপনার নিয়মিত চর্চার মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। তাহলে কখনোই বলতে হবে না “আইনে পড়াটাই আমার জীবনের অভিশাপ।” সবার জন্য শুভকামনা রইল। (চলবে)

লেখক:
আরিফুল ইসলাম
সহকারী অধ্যাপক, আইন ও বিচার বিভাগ;
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি, (বিইউবিটি)।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2020 shomoyeralo24
Site Customized By NewsTech.Com