মাসুম পারভেজ
যশাের মনিরামপুর জোনে জাগরনী চক্র ফাউন্ডেশনের প্রাক্তন ম্যানেজার বিরুদ্ধে ২০লক্ষ টাকা দূর্নীতির ও আত্নসাধের মামলায় গত ২৭শে অক্টোবর ২০২০ইং সালে বিজ্ঞ বিশেষ দায়রা জজ আদালত, ৩নং এজলাশের বিচারক খন্দকার মঞ্জুর হাসান, যুগ্ন দায়রা জজ, বিচারের রায় ঘােষীত করেন।
উক্ত বিচারে বাদী পক্ষের অভিযােগের উপর ভিত্তিকরে। ১০জন স্বাক্ষি প্রমানের ভিত্তিতে প্রাক্তন ম্যানেজার মােঃ মুনাদিল রায়হান আল-মাহবুব বাপ্পি,পিং মােঃ নজরুল ইসলাম মুরাদ গ্রাম-চান্দুয়া ,মনিরামপুর থানাধীন স্থানীয় বাসিন্দাকে দোষী সাবস্থ্য করে ৮বৎসর সশ্রম কাড়াদন্ড ও প্রতিষ্ঠানের ২০লক্ষ টাকা ৩৬মাসে পরিশােধ অথবা সমপরিমান সম্পত্তি সুদসমেত বাজেয়াপ্তের সাজা ঘােষীত করা হয়।
প্রতিনিধি বাদীর অভিযােগ ও আদালতের প্রশাসনিক মহলে যােগাযােগে জানতে পারেন-আসামীর পিতা এই প্রতিষ্ঠানে একজন প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন কিন্তু ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে তাহাকে প্রতিষ্ঠান থেকে বহিস্কৃত হতে হয়। উল্লেখ্য যে, তাহার আসামী পুত্র বিগত ২০১৬ইং থেকে মনিরামপুর ব্রাঞ্চ ম্যানেজার কর্মরত থাকাকালীন বিভিন্ন পন্থায় প্রতিষ্ঠানের ২০লক্ষ টাকা আত্নসাধ করেন এবং অর্থ আত্নসাধ মামলায় জড়িয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ পলাতক আছে।
কিন্তু প্রতিনিধি আসামীর পরিবার ও এলাকাবাসীসহ আইনজীবির মাধ্যমে মামলার অভিযােগের সম্পূর্ন বিপরীত ঘটনার বাস্তব তথ্য উদঘাটন করেন যাহাতে প্রতিয়মান হয় যে-আসামী মােঃ মুনাদিল রায়হান ও তাহার পিতা প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতাশীন চক্রের ষড়যন্ত্রের শিকার এবং এলাকাবাসী অভিযােগটি সম্পূর্ন পরিকল্পীত ও চক্রান্ত মুলক আক্ষায়িত করেন।
ঘটনা চক্রে আরও জানাযায় যে, আসামী দীর্ঘদিন যাবৎ অফিস কলীগ এক হিন্দু যুবতী নারীর সাথে অসামাজীক বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে বসবাস করছেন। উপরন্ত ধর্ম বিদ্দেশি চিন্তাচেতনা ও নাস্তিকতার সাথে জড়িত থাকায় এলাকার মুসুল্লিরা তাহার প্রতি চরম ক্ষিপ্ত হয়ে বহুবার হত্যার চেষ্টা চালায় বিধায় তিনি অনেক দিন যাবৎ পলাতক/আত্নগােপনে আছেন। যাহার ফলশ্রুতিতে সুবিধাবাদী মহল পিতা পুত্রের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ভাবে ষড়যন্ত্র মুলক সুবিধা ভােগ করছে।
Leave a Reply