আমাদের প্রতিনিধি-অদ্য সি.এম.এম আদালত ঢাকা থেকে নিশ্চিত করেন যে-বিগত ২৪/১০/২০২৩ইং তেজগাঁও নাবিস্কো মোড়ে ২৫নং উত্তর সিটি ওয়ার্ডের বাসিন্দা ও আওয়ামীলীগের স্বক্রিয় সদস্য জনাব শেখ বরকত (৫৩) এর চাঞ্চল্যকর রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনার কারন উৎঘাটন করে তেজগাঁও থানার পুলিশ কর্মকর্তা দীর্ঘ তদন্তেরপর অদ্য আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেছে। ফলে সি.এম.এম ঢাকা আদালতের বিজ্ঞ ম্যাট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রে বেগম ফারাহ দিবা ছন্দা মামলায় মোট ৭জন অভিযুক্ত আসামির বিরুদ্ধে দাখিলকৃত অভিযোগপত্রটি গ্রহন করেন এবং পলাতক ৭জন অভিযুক্ত আসামির বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করেন। উল্লেখ্য যে-ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামিদের মধ্যে প্রধান আসামি মৃত শেখ বরকতের স্ত্রী এ্যাডঃ রোকেয়া আক্তার পলি, যিনি আওয়ামীলীগ তেজগাঁও থানা শাখার আইন বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব নিয়োজীত ছিলেন। কিন্তু গত ৫ই আগষ্ট ২০২৪ইং হাসিনার স্বৈরাশাসন পতনের পর থেকে তিনি ও তার সহযোগী অভিযুক্ত আসামিরা সম্পূর্ন আত্মগোপনে আছেন এবং পারিবারীক সূত্রে জানাযায় যে-বর্তমানে রোকেয়া আক্তার কানাডাতে রাজনৈতীক আশ্রয়ে অবস্থান করছেন। আই/ও তার সুক্ষ তদন্তে এই মামলায় আরো ৬জনকে অভিযুক্ত করে ২নং আসামি মৃত ভিকটিমের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার মোঃরাকিবুল নিলয়কে স্ত্রী রোকেয়ার মূখ্য হাতিয়ার ও হত্যাকান্ডের মূল হোতা চিহ্নিত করেন তবে ম্যানেজার ঘটনার দিন থেকে পলাতক থাকায় তার সাথে জড়িত আরো ৩/৪জন অজ্ঞাত হত্যাকারির পরিচয় ও সন্ধান আইন সংস্থা এখনো উৎঘাটন করতে পারেন নাই। এই মামলার তদন্ত প্রসঙ্গে বাদী ও ভিকটিমের আত্মিয়সজন এবং ড্রাইভার সুজন ও দারোয়ান বশির উদ্দিনের স্বাক্ষি প্রমানের উপর ভিত্তি করে ভিকটিমের ব্যবসা পার্টনার ৫। মোঃ মিজানুর রহমান ও তার কন্যা টিচার ৬। আফসানা মিমিসহ এলাকার প্রভাবশালী রাজনৈতীক মহিলা নেত্রি ৭। শান্তনা সেতু, যুবলীগ নেতা ৮। আশরাফুল আলম, ছাত্রলীগ নেতা ৯। তুষার আহমেদগং এর বিরুদ্ধে জামিন বাতিল গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি হয়েছে এবং আইন সংস্থা গ্রেফতার তৎপড়তা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে প্রতিনিধি আসামিদের আত্মিয় সজনের সাথে যোগাযোগে জানতে পারে যে-আসামিরা আওয়ামীলীগ রাজনীতিতে জড়িত থাকার কারনে স্থানিয় কিছু কুচক্রি মহলের ষড়যন্ত্রে তাদেরকে এই মামলায় জড়ানো হয়েছে এবং ধারনা করেন যে-মৃত ভিটিমের স্ত্রী রোকেয়া ও ম্যানেজার নিলয় এই হত্যার সাথে হয়তোবা জড়িত থাকতে পারে তবে তারা কেও এবিষয় নিশ্চিত নয়। মামলার বাদী ও আত্মিয়রা এই হত্যার বিচারীক নিঃস্পত্তির জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের মাধ্যমে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের কাছে আবেদন জানিয়ে এবং বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন আছে।
Leave a Reply