আসাদুজ্জামান নুর
জনবল সংকট, গ্রাহক হয়রানি সহ নানা অনিয়মে ভেঙে পড়েছে মিরপুর বিআরটিএ অফিসের কার্যক্রম। ড্রাইভিং লাইসেন্স কিংবা মোটর গাড়ীর রেজিষ্ট্রেশনের জন্য বছরের পর বছর ঘুরতে হয় এই বিআরটিএ অফিসে। এখানে ড্রাইভিং লাইসেন্স আর মোটরযান রেজিস্ট্রেশন মানে সোনার হরিণ।
ড্রাইভিং লাইসেন্স কিংবা মোটর গাড়ীর রেজিষ্ট্রেশনের দ্রত সময়ের মধ্যে গ্রাহক সেবা বৃদ্ধির দাবি করেছে আসছিল ভুক্তভুগিরা। এসব নিয়ে আজ মিরপুর ১৩ বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কতৃপক্ষ (বি.আর.টি.এ ) অফিসের গতি ফেরাতে গনশুনানি করেছে বি.আর টি.এর চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার আর এই গনশুনানীতে ভুক্তভোগীদের শুনানি গ্রহন করা হয়।
আজ সকালে মিরপুর বি.আর.টি.এ অফিস চত্বরে এ শুনানির আয়োজন করা হয়। সকাল থেকে নানা অভিযোগ নিয়ে মোটর গাড়ির মালিক, শ্রমিক ও শ্রমিক নেতা সহ মোটরসাইকেল চালকরা হাজির হন চেয়ারম্যানের কাছে। হয়রানি বন্ধের দাবিও জানান তারা। অভিযোগগুলো গুরত্ব দিয়ে শোনেন চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার এবং তাদের প্রশ্নের উত্তর দেন।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন- বিআর টি.এ পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার শিতাংশ শেখর বিশ্বাস, উপ-পরিচালক মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ,,পরিচালক এনফোর্সমেন্ট সরোয়ার আলম সহ আরো অনেকে।
গণশুনানিতে বিআরটিএ চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার বলেন, গত শুনানী থেকে এবারের শুনানিতে জন সাধারনের অভিযোগ অনেক টা কম, কারন আগের চেয়ে এখন সেবার মান ভালো। ভবিষ্যতে যাতে সকল ধরনের সমস্য সহজে সমস্যার সমাধান করা যায় এবং সাধারণ মানুষের ভোগান্তির স্বীকার না হতে হয় সেই কার্যকম সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
Leave a Reply