হবিগঞ্জ বানিয়াচং উপজেলা ১২নং সুজাতপুর ইউনিয়ন পরিষদ ইকরাম গ্রামের বাসিন্দা মােঃ ফারুক মিয়া চৌধুরীর বড় পূত্র মােঃ পলাশ চৌধুরী (৩০) বিএনপি যুবদল বানিয়াচং উপজেলা শাখার সহ-সাধারন সম্পাদককে গত ১০ই মে ২০১৯ইং সন্ধারাত সাদা পােষাকধারী ৬/৭জন ডিবি পুলিশ পরিচয়দানকারী তাহাকে অস্ত্রের মূখে অপহরন করে।অপহরন প্রসঙ্গে পরিবারের মাধ্যমে জানাযায়-মােঃপলাশ, ইকরাম বাজার মসজিদ থেকে মাগরিবের নামাজ শেষে আনুমানিক ১৯.৩০ঘটিকায় বাড়ী ফেরার পথে ইকরাম টেম্পু ষ্টেন্ডের অপেক্ষমান ডিবি পুলিশ পরিচয়দারী একটি মাক্রোতে মধু মিয়ার চা দোকানের পাশে অপেক্ষমান ছিল।ভিকটিম মােঃপলাশ, সাদাপাঞ্জাবী পায়জামা পরিহিত গৃহে ফেরার সময় মধুর চা দোকান থেকে আনুমানিক ১৫০গজ দুরে অপেক্ষমান ডিবি পুলিশ নামধারী তাহাকে ঘিরে ফেলে। উভয়ের মধ্যে ২/৩ মিটি কথা কাটাকাটি থেকে একপর্যায় অস্ত্রের মূখে অপহরণকারীরা তাহাকে জোরদবস্থ মাক্রোতে তুলে দ্রুত গায়েব হয়ে যায়।এই ঘটনার সত্যতার বিষয় ভিকটিমের পিতা প্রত্যক্ষদর্শী প্রতিবেশী সুরুজ আলী ও মধু মিয়ার বয়ানের উপর ভিত্তি করে প্রতিনিধিকে অবহিত করেন এবং প্রতিনিধি স্বয়ং প্রত্যক্ষদর্শীদের জিজ্ঞাসা বাদে অভিযােগের এ বাস্তবতার বিষয় নিশ্চিত হয়। এ বিষয় ভিকটিমের পিতা আরাে নিশ্চিত করেন যে-গতরাতে বানিয়াচং থানায় যােগাযােগ করলে ডিউটি অফিসার প্রাথমিত অনুসন্ধানে ডিবি পুলিশের অভিযানের বিষয় কোন সঠিক তথ্য জানাতে পারেন নাই এবং আইনি ব্যবস্থাও গ্রহন করেন নাই।কিন্তু অদ্য ভিকিটিমের পিতা প্রত্যক্ষদর্শীদের মাধ্যমে অপহরনের বিষয় নিশ্চিত হয়ে থানায় সন্দেহাতীত ৬জন দূর্বৃত্তর পরিচয় উল্লেখ করে অপহরন মামলা রুজু করেন।এই অপহরনের বিষয় থানায় ডিউটি অফিসার এস.আই.মাহমুদ এবং ও/সি আবু হানিফকে জিজ্ঞাসাবাদে জানাযায় যে-তাহাদের অনুসন্ধানে পুলিশ বা র্যাব কোন বিশেষ টিম এই অভিযানের সাথে জড়িত নাই।তবে ধারনা করা হচ্ছে যে-বিষয়টি কোন রাজনৈতীক বিশেষ মহলের দলীয় প্রতিহিংসা বা ব্যক্তিগত ব্যবসা সংক্রান্ত শত্রুতার ষড়যন্ত্রে সংঘঠিত হয়েছে এবং আইন সংস্থা বিষয়টি গুরুত্বসহ অনুসন্ধানে লিপ্ত আছেন। এই সংবাদ প্রচারিত হওয়া পর্যন্ত পুলিশ এখনাে কোন সন্দেহভাজন আসামীকে গ্রেফতার করতে পারেন নাই।
Leave a Reply