শাহরিয়ার মাসুম
নােয়াখালী সােনাইমুড়ি উপজেলা থেকে প্রেরীত সংবাদঃ গত ১১ই এপ্রিল সকাল আনুমানিক ৭.০০ হইতে ৭.৪৫ ঘটিকায় সােনাপুর ইউনিয়নে পশ্চিম দৌলতপুর গ্রামের বাসিন্দা মহিন উদ্দিনের গৃহে কে বা কাহারা অগ্নিসংযােগ ঘটায় এই অগ্নিকান্ডে টিন-শ্যাড বাড়ীসহ গৃহের প্রচুর আসভাবপত্র/মালামাল ক্ষতিসাধিত হয় তবে গৃহে কেও না থাকায় কোন হতাহত হয় নাই এবং এলাকাবাসিরা দীর্ঘসময় ব্যায়করে অগ্নিকান্ড নিয়ন্ত্রনে আনতে সক্ষম হয়।এই ঘটনার উৎপত্তি প্রসঙ্গে এলাকাবাসিকে জিজ্ঞাসাবাদে জানাযায় যে-মহিউদ্দিন রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা জনিত কারনে দীর্ঘদিন আত্মগােপনে এবং তাহার স্ত্রী সন্তানরাও নিরাপত্তা জনিত কারনে অন্যত্র আছে। মহিন উদ্দিনের ভাইয়ের পরিবার জানায় যে-এলাকায় সরকার দলীয় প্রতিপক্ষ/দূর্বৃত্তরা প্রায় মহিউদ্দিনের সন্ধানে বাড়ীতে হামলা চালিয়ে পরিবারের উপর অত্যাচার চাদাবাজি এমনকি ভুমি দস্যুতার পায়তারা করে আসছে। ফলে দূর্বৃত্তরা মহিন উদ্দিনের প্রবাসে আত্নগােপনের বিষয় জানতে পেরে গত ১০ইং এপ্রিল সন্ধায় সহধর ভাই নাজির হােসেনের স্ত্রী ইয়াছমিনকে ভয়ভীতি চাপ সৃষ্টির মাধ্যমে মােটা অঙ্কের চাদা দাবী করলে উভয়ের মধ্যে বাকবিতন্ড হয়। যাহার ফলশ্রুতিতে দূর্বৃত্তরা প্রতিশােধ পরায়ন হয়ে গােপনে ভােরে বাড়ীর সিলিংএ অগ্নিসংযােগ ঘটিয়ে পালিয়ে যায়। আবার কিছু প্রতিবেশী দূর্বৃত্তদের পক্ষপাতিত্বর মাধ্যমে ধারনা করেন যে-অসাবধানতার কারনে এই অগ্নিকান্ড সংঘঠিত হয়েছে কিন্তু পরিবারের লােকজন দাবী করেন যে, দীর্ঘদিন যাবৎ মহিন উদ্দিনের গৃহ তালামারা বন্ধ অবস্থায় আছে তবে অগ্নিসংযােগ হলাে কি করে? এ বিষয় সােনাইমুড়ি থানায় যােগাযােগ করা হলে ও/সি এবং ডিউটি অফিসার এই অগ্নিকান্ডের বিষয় কোন কিছু জানে না এবং যদি কেউ বাদীহয়ে মামলা দায়ের করেন তবে আইন সংস্থা উপযুক্ত আইনি ব্যবস্থা গ্রহনের আশ্বাস প্রদান করেন। তবে এই সংবাদটি পত্রিকায় প্রচার হওয়া পর্যন্ত থানা পুলিশ ঘটনা স্থলে এখনাে পরিদর্শন করে নাই এবং দূর্বৃত্তদের হুমকি ধামকির ভয়ে ভিকটিম পরিবারের কেউ এখনাে থানায় যােগাযােগ বা মামলা দায়ের করেন নাই।
Leave a Reply