গত ১২ই এপ্রিল ২০১৮ইং ভােরে এলাকার কৃষকরা ফেনী সদর উপজেলা নিয়ন্ত্রনাধীন বারাহিপুর গ্রামের বাসিন্দা মৃত মুক্তার মিয়ার পূত্র মােঃনজু মিয়া(৪০)এর ক্ষত বিক্ষত মৃতদেহ ইউনিয়ন পরিষদ রাস্তা সংলগ্ন ধান খেতে দেখতে পায় এবং পুলিশকে সংবাদ জানালে সদর মডেল থানা পুলিশ সেই সকালে ঘটনাস্থল থেকে মৃতদেহ উদ্ধার ও ময়না তদন্তর জন্য সদর হাসপাতালে প্রেরন করে ।এই হত্যার বিষয়ে এলাকবাসিকে জিজ্ঞাসাবাদে জানাযায় যে-উক্ত গভীর রাতে মালেক ভুঞাঁ ও তাজুল ইসলামের ফসলী খেতে এলাকার কিছু দূঃস্কৃতিকারীরা জোরদখল ও ধানকেটে নেওয়ার সময় উভয়ের মধ্যে ভয়াবহ মারামারি/দাঙ্গা সংঘর্ষ সৃষ্টিহয়। যাহাতে ভিকটিম মােঃ নজু মিয়া ভুমি দস্যুদের পক্ষ হয়ে দাঙ্গায় স্বক্রিয় ভূমিকা পালন করাতে প্রতিপক্ষ জমির মালিক ও বর্গাদারদের আক্রমনে নজু মিয়ার মৃত্যু হইয়াছে বলিয়া প্রাথমিক ভাবে ধারনা করছেন।এই হত্যার বিষয় মৃত ভিকটিম পরিবার ও সঙ্গি সাথীদের জিজ্ঞাসাবাদে জানাযায় যে-নজু মিয়ার সাথে প্রতিপক্ষের দীর্ঘদিনের রাজনৈতীক ও সম্পত্তি সংক্রান্ত শক্রতার কারনে গত ১১/০৪/১৮ইং রাতে ভিকটিম এলাকার বাজার থেকে গৃহে ফেরার সময় প্রতিপক্ষরা সুপরিকল্পীত তাহাকে অন্ধকারে অপহরনও কুপিয়ে হত্যা করেছে।এই হত্যার ঘটনার বিষয় থানা পুলিশের সাথে যােগাযােগে জানাযায় যে-প্রাথমিক ভাবে এই অপমৃত্যুকে সম্পত্তি সংক্রান্ত শত্রুতা মূলক হত্যাকান্ড হিসাবে চিহ্নিতকরে সন্দেহ ভাজন ১১জনের বিরুদ্ধে বারাহিপুর ও পার্শ্ববর্তি গ্রামের বাসিন্দা ১।হাকিম ভূঞা,পিং-মৃত মালেক ভূঞা,২।ইব্রাহিম ভুঞা,পিংঐ,৩।তাজুল ইসলাম,পিং-মৃত জালাল আহম্মদ,৪।দেলােয়ার হােসেন,পিং-ঐ,৫।আনােয়ার হােসেন,পিং-ঐ,৬।তৌহিদুল ইসলাম,পিং-তাজুল ইসলাম,৭।ছানােয়ার উদ্দিন, পিং-মৃত মুছা মিয়া, ৮। ঋশী মন্ডল,পিং-নিতাই মন্ডল,৯।জীবন মন্ডল,পিং-শুবাস মন্ডল,১০।ইসমাইল মিয়া,পিং-হামিদ মিয়া ,১১। মােঃ কাইউম,পিং-মৃত মােঃ বলগনকে অপরাধী চিহ্নিতকরে সদর মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন আসামীকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নাই। আসামীদের গ্রেফতারের জন্য আইন সংস্থা সর্বত্র সন্ধানরত আছে এবং পুলিশের মাধ্যমে আরাে জানাযায় যে-এই হত্যাকান্ডের মূল রহৃস্য উৎঘাটনের জন্য পিবিআইকে তদন্তভার ন্যাস্থ করা হবে।
Leave a Reply