টঙ্গী পূর্ব থানা নিয়ন্ত্রনাধীন পৌর ওয়ার্ড নং-৪৭ ক্ষমতাশীন দলীয় প্রভাবশালী নেতা ও ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ সাদেক আলী তাহার দলবল নিয়ে গত ২৩শে ডিসেম্বর ২০২২ইং সন্ধায় এলাকার বিশিষ্ঠ ব্যবসায়ী ও বিএনপি নেতা মাহমুদুল হাসানের বশত ভিটা জোরদখল করেছেন। এই প্রসঙ্গে প্রতিনিধি বিশ্বস্থ্য সূত্রে বাস্তবতা জানতে পারেন যে-দীর্ঘদিন যাবৎ বাড়ির মালিক বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদুল হাসান প্রতিপক্ষ সরকারী রাজনৈতীক প্রতিহিংসা এবং নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়ে অবশেষে জীবনের নিরাপত্তার জন্য স্বপরিবারে প্রবাসে আত্নগোপনে আছেন।
ফলে এই সুযোগে প্রতিপক্ষ কাউন্সিলর ক্ষমতার জোরে অনৈতীকভাবে জাল দলীল পত্রের মাধ্যমে গৃহের ভাড়াটিয়া আমিনুল হককে নিজের ক্রয়কৃত ফ্লাট দাবীসহ ভয়ভীতি দেখিয়ে ২৪ ঘন্টার মধ্যে গৃহ থেকে উচ্ছেদের মাধ্যমে নিজ দখলদারী চালিয়ে আসছে। এই ঘটনাটি মাহামুদুল হাসানের আত্মিয়সজন ভগ্নিপতি ও বৃদ্ধ পিতা জানার পরদিন দ্রুত আইনানুগ পদক্ষেপের চেষ্টা চালালে পুলিশ প্রশাসন কোন আইনি ব্যবস্থা না নিয়ে উল্টা বাড়ীর প্রকৃত মালিককে থানায় আসার জন্য আদেশ করেন।
এমতাবস্থায় আত্নিয়সজনরা পুলিশের সাথে বাকবিতন্ড জড়ালে থানার অফিসার ইনচার্জ চরম অশুভনীয় অপমানজন আচরন করে থানা থেকে বের করে দেয়। ফলে তাহারা এলাকাবাসির সমর্থনে সংবাদ সম্মেলনের চেষ্টা চালালে দখলদার সন্ত্রাসীরা তাহাদের উপর হামলা ও নির্যাতন চালিয়ে বৃদ্ধ পিতা ও ভগ্নিপতিকে গুরুতর আহত এবং আইন সংস্থার সম্মনয় ভীতকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে উৎখাত করে।
যদিও বিভিন্ন সংবাদ প্রচার মাধ্যম সেখানে উপস্থিত ছিল কিন্তু আইন প্রশাসনের বাধার মূখে কোনভাবে তাহাদের সহযোগীতা না দিয়ে ফিরে যেতে বাধ্য হয়।প্রতিনিধি গোপনে স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়-মাহামুদুল হাসান রাজনৈতীক ও সামাজীকভাবে এলাকাবাসির কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় ব্যক্তি হিসাবে সুপরিচিত বিধায় প্রতিপক্ষরা তাহার উপস্থিতিকে চলমান রাজনৈতীক নৈরাজ্যকর ব্যবস্থাপনায় চরম প্রতিদন্ডী আক্ষায়িত করে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় নির্যাতন চালিয়ে তাহাকে স্বপরিবারে এলাকা ত্যাগে বাধ্য করে।
ফলে আত্নিয়সজনের সাথে যোগাযোগে জানাযায় যে- কাউন্সিলরের চক্রান্তে মাহামুদুল দীর্ঘদিনের সুপ্রতিষ্ঠিত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও গৃহ সম্পত্তি বিসর্জন দিয়ে এবং নাটক সাজানো অসংখ্য ষড়যন্ত্র মামলায় জড়িয়ে অবশেষে স্বপরিবারে প্রবাসে আত্নগোপনে বাধ্য হয়েছেন।
Leave a Reply