আমাদের সংবাদ প্রতিনিধিঃ
নোয়াখালী বেগমগঞ্জ উপজেলা কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদ অন্তর্ভুক্ত স্থায়ি বাসিন্দা মোঃ নুরুল ইসলাম, পিং-মৃত মোঃ ওয়াজী উল্লাহ, বয়স আনুমানিক ৬৬ বৎসর, পেশা-কৃষিজীবি গতকাল মঙ্গলবার ২৭শে ফেব্রুয়ারী ২০২৪ইং রাত আনুমানিক ২২.০০ ঘটিকায় পুলিশ ফোর্স ভিকটিমের পূত্র পলাতক আসামীকে গ্রেফতার করতে ভিকটিমের গৃহে বর্বরচীত হামলা চালায়।ফলে পুলিশের নির্মম নিষ্ঠুর ভীতকর আচরনে ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি ঘটালে গৃহকর্তা নুরুল ইসলাম আতঙ্কগ্রস্থ্য হয়ে তাৎক্ষনিক হার্ট এ্যাটাক্ট করে লুটিয়ে পড়েন। আইন সংস্থার এইরুপ বর্বরচীত আচরনে ভিকটিমের স্ত্রীর চিৎকারে প্রতিবেশীরা দ্রুত সেখানে উপস্থিত হলে পুলিশ তাহাদের কঠোর বাধার সম্মুখীন ও ভিকটিমের স্ত্রীসহ প্রতিবেশীদের দীর্ঘসময় রুক্ষ্য আচরনের দ্বারা আসামীর সন্ধানের বিষয় জেরা/জিজ্ঞাসাবাদ ও গৃহে তল্লাসি আসভাবপত্র ভাঙ্গচুড় করে পুলিশের এইরুপ অমানবীক বর্বরচীত তান্ডব লিলায় ভিকটিম চিকিৎসাহীন অজ্ঞান অবস্থায় আনুমানিক ১ঘন্টা অতিবাহিত থাকায় আরও অবনতি ঘটে এবং পুলিশবাহিনী গৃহ ত্যাগের সাথে সাথে প্রতিবেশীরা নুরুল ইসলামকে অচেতন অবস্থায় বেগমগঞ্জ স্বাস্থ্য কেন্দ্রে আনায়ন করলে ডিউটি ডাক্তার সুক্ষ পর্যবেক্ষনেরপর তাহাকে মৃত ঘোষনা করে। আইন সংস্থার এইরুপ অমানবীক আচরন ও আক্রমনে এই নির্মম মৃত্যুর ঘটনাটি এলাকাবাসীর মধ্যে চরম শোকের ছায়া ও উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি ঘটায়। ফলে প্রতিনিধি এলাকাবাসি ও শোকাহত পরিবার সাথে যোগাযোগে জানতে পারেন যে-মৃত ভিকটিমের পূত্র প্রবাসে অবস্থানরত মোঃ তাজুল ইসলাম বিএনপি যুবদল সদস্য ও তিনি দেশে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলায় জড়িত সাজা ঘোষীত পলাতক আসামীকে গ্রেফতার করতে আইন সংস্থা গৃহে হামলা ও ভাঙ্গচুড়সহ ভয়ভীতিকর বর্বরচীত আচরনে ভিকটিম গুরুতর অসুস্থ্য ও অজ্ঞান হয়ে লুটিয়ে পড়েন। সংবাদ প্রতিনিধি পুলিশের নিষ্ঠুর আচরনে নির্মম মৃত্যুর বিষয় স্থানীয় থানায় যোগাযোগ করলে ও/সি সাহেব আসামীর গৃহে হামলা বা সদস্যদের উপর নির্যাতনের বিষয়টি সম্পূর্ণ অস্বীকার ও নিশ্চিতভাবে দাবী করে যে-ভিকটিম বয়স্ক ব্যক্তি বার্ধক্য জনিত জটিল রোগে আক্রান্ত ছিল এবং পুলিশ আইনি কার্যক্রম সমাপন ও গৃহ ত্যাগেরপর তাহার হার্ট এ্যাটাক্ট হয়েছিল। অতঃপর এই মৃত্যুর ঘটনার সাথে পুলিশ প্রশাসনের আইনি কার্যক্রমের কোন সম্পৃত্ততা নাই। যাহারপর প্রতিনিধি এই মৃত্যুর কারন জানতে স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ডিউটি ডাক্তারের সাথে যোগাযোগে নিশ্চিত হয় যে-রুগিকে যথাসময় হাসপাতালে আনতে না পাড়ায় রাস্তায় তাহার মৃত্যু ঘটে এবং ডাক্তারী ভাষ্য মতে আরো জানাযায় যে-আইন সংস্থার নিষ্ঠুর আচরনে ভিকটিম মানুষিকভাবে চরম ভীতগ্রস্থ্য হয়ে গুরুতর হার্ট-এ্যাটাক্ট করলে তিনি জ্ঞান হারিয়ে আনুমানিক ৩৫/৪০ মিনিটের মধ্যে মৃত্যুর মুখে ঢলে পড়ে। এই অনাকাঙ্খিত মৃত্যুর ঘটনাটি ভিকটিম পরিবার ও পাড়া-প্রতিবেশীরা আইন সংস্থার উপর চরম ক্ষুদ্ধ মনভাবও আস্থাহিনতায় ভুগছেন।প্রবিবেশীরা এই নিষ্ঠুরতার বিরুদ্ধে আইন আদালতের মাধ্যমে আইন প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলার বিষয় চিন্তাভাবনা করছেন এবং এই নির্মম ঘটনার প্রতি গুরুত্বপাত করে এলাকার কিছু সুশীল ব্যক্তিবর্গ জেলা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষনের জন্য ভিকটিম পরিবারের তরফ থেকে একটি স্বারক লিপি প্রেরন করেছেন।
Leave a Reply