২৫শে ফেব্রুয়ারী ২০১৮ইং রােববার সকালে ঢাকা বার এসোসীয়েশনে আইনজীবি দুই গ্রুপ আওয়ামীলীগ ও বিরােধী দলীয় ঐক্যের মধ্যে চরম উত্তেজনা সৃষ্টি হলে আদালতে সকল কার্যক্রম দুপুর ১.০০ ঘটিকা পর্যন্ত বর্জন ও নিঃস্কৃয় ছিল। এই ঘটনার উৎপত্তি প্রসঙ্গ উল্লেখ্য-ধানমন্ডী থানায় রাষ্ট্র বাদী মামলার আসামী মালিক মােঃ মতিউর রহমানের উচ্চ আদালত থেকে জামিন লাভের প্রেক্ষিতে রাষ্ট্র পক্ষ অসুন্তোস ও একপর্যায়ে প্রতিপক্ষ বিবাদীর আইনজীবিদের উপর ক্ষিপ্ত ও প্রতিহিংসা পরায়ন হয়ে ২২শে ফেব্রুয়ারী ২০১৮ইং দুপুরে দ্বীবালােকে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে লাঞ্চিত ও চেম্বার ভাঙ্গচুর, নথীপত্র অগ্নি সংযােগ ইত্যাদি বর্বরতা সংঘঠিত করা হয়।ঘটনার উৎপত্তির বিষয় আরাে জানাযায় যে-বাদী সরকারী নির্দেশনায় বিরােধী দল বিএনপির বিশিষ্ট নেতাকে ষড়যন্ত্র মুলক সন্ত্রাস বিরােধী আইনের মামলায় আটক করা হয়। যাহার প্রেক্ষিতে রাষ্ট্রীয় চাপের মূখে মামলার আসামীর নিন্ম আদালত থেকে জামিন না মঞ্জুর হওয়াতে তাহার পক্ষে বিজ্ঞ আইনজীবি এ্যাডঃ মােঃ সগির হােসেন ও জুনিয়র এ্যাডঃ-মরিয়ম আক্তার রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে চেলেঞ্জ মােকাবেলায় বিজ্ঞ হাই কোর্ট,ঢাকা থেকে গত ১৫ই জানুয়ারী ২০১৮ইং আসামীকে জামিনে মুক্তি করেন। যাহারপর বাদী/বিবাদীর মধ্যে জামিন সংক্রান্ত রাজনৈতীক প্রতিহিংসার জটিলতাটি পর্যায়ক্রমে চরম শত্রুতার সৃষ্টি হলে বাদী রাষ্ট্র পক্ষ বিবাদীর আইন জীবিদের মামলার পরিচালােনার কার্যক্রম থেকে নিব্রিত/নিঃস্কৃয় রাখার প্রয়াস চালায়। কিন্তু বিবাদীর আইন কৌশলীরা  বাদীর সকল প্রচেষ্টা/প্রতিবন্ধকতা চরম প্রতিহত ও উপেক্ষা করে বাদী সরকার বিদ্দ্যেশী মনভাব ও আইনি কার্যকলাপ অব্যহত রাখতে প্রতিপক্ষ বাদী ক্ষুদ্ধ মনভাব যাহা একপর্যায় আক্রষ ও প্রতিশােধ পরায়ন হয়ে আইন কৌশুলীদে উপর অনৈতীক হামলা,নির্যাতন, ক্ষতিসাধনসহ জীবন নাশের হুমকি ইত্যাদির মাধ্যমে পেশাগত কার্যকলাপ থেকে নিঃস্কৃয় রাখতে বাধ্য করেছে। এই নির্মম ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় যে,হামলা কারিরা মুখােশপড়া বেশীরভাগ আইনজীবি তবে তাহাদের সাথে কিছু অস্ত্রধারী যুবলীগ নেতাকর্মী সন্ত্রাসী কার্যকলাপে সর্বাঙ্গিন জড়িত ছিল। প্রত্যক্ষদর্শরা নিজেদের নিরাপত্তার জন্য কোন ব্যক্তির নাম পরিচয় বা ঠিকানা প্রকাশে সম্পূর্ন অসম্মতি জানায় কিন্তু কোতয়ালী থানায় এই বিষয় জিজ্ঞাসাবাদ করলে ডিউটি অফিসার মুচকি হেসে বলেন যে-আইন সৃষ্টিকারীরা আইন পরিপন্থী কার্যকলাপে লিপ্তহলে আইন রক্ষাকারি কর্তৃপক্ষ তাহাদের বিরুদ্ধে কি পদক্ষেপ নিতে পারে ? এই ঘটনার উপর রাষ্ট্রপক্ষ কঠোর নজরদারীর মাধ্যমে আদালতের পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রনসহ বিষয়টি গনমাধ্যমে প্রভান্নিত না হওয়ার সকল প্রচেষ্টা অব্যহত রেখেছে এবং বিভিন্ন ভাবে প্রচার মাধ্যমকে নিষ্ক্রিয় রাখার চাপসৃষ্টি করছেন। এই ঘটনার অনুসন্ধান চলাকালিন পর্যন্ত ভিকটিম বিজ্ঞ আইন জীবিদের কোন সংবাদ এখনাে পাওয়া যায়নি। তবে ধারনা করা হচ্ছে যে-তাহারা আপাতত আত্নগােপনে আছেন এবং রাষ্ট্র পক্ষ তাহাদের সাথে আরাে কিছু প্রতিবাদী আইন জীবিদের নাম পরিচয় তালিকা ভুক্তকরে রাষ্ট্র পরিপন্থী অভিযােগ তৈরী ও আইনি ব্যবস্থা গ্রহনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আছেন।